অনলাইন ডেস্ক: ভারতের শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানির স্ত্রী তিনি। তবে স্বামীর পরিচয়ের বাইরে গিয়ে ক্রিকেট, ফুটবল-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পা রেখে নিজের স্বতন্ত্র পরিচয় তৈরি করে ফেলেছেন নীতা আম্বানি।
শুধু তাই নয়, ভারতের প্রথম নারী হয়ে ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটির সদস্য হয়েছেন তিনি। গতকাল বুধবার ছিল নীতা আম্বানির জন্মদিন। এ উপলক্ষে সম্প্রতি ভারতের একটি হিন্দি দৈনিকে সাক্ষাৎকার দেন তিনি। সেখানে এমন কিছু তথ্য জানিয়েছেন যা শুনলে চোখ কপালে উঠার কথা সকলেরই।
ভারতীয় গণমাধ্যম এবেলার খবর, মুকেশ আম্বানির সঙ্গে বিয়ের আগে থেকেই শিশুদের পড়াতে ভালবাসতেন নীতা। একটি বেসরকারি স্কুলে পড়াতেনও তিনি। স্কুলে শিক্ষকতার কাজ যে তিনি চালিয়ে যেতে চান, বিয়ের পরে সেকথা মুকেশকে জানান নীতা। আপত্তি করেননি মুকেশও। তবে ৮০০ টাকা মাসিক বেতনে চাকরি করাটাই অবাক করছে সকলকেই।
আসলে শিক্ষকতা তিনি ভালোবাসতেন, তাই পেশা ছাড়তে চাননি।
সাক্ষাৎকারে নীতা আম্বানিআরও জানান, স্কুলে পড়ানোর সময়ই নীতার এক ছাত্রের অভিভাবক ১৯৮৭ সালের বিশ্বকাপের দু’টি টিকিট তাঁকে দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু নীতা তা ফিরিয়ে দেন। সেই বিশ্বকাপের স্পনসর ছিল রিলায়েন্স গ্রুপ (প্রতিষ্ঠাতা নীতার স্বামী মুকেশ আম্বানি)। কিন্তু খেলার দিন ভিআইপি বক্সে নীতাকে দেখে অবাকই হয়ে যান সেই অভিভাবকরা। পরে তাঁরা নীতাকে প্রশ্ন করে জানতে পারেন নীতা মুকেশ আম্বানির স্ত্রী। যেটা শুনে তারা আবারও অবাক হয়ে যান।
Will not make sense if she doesn’t have a lifestyle of 800tk salary person.